• রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ০৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
Headline
টেকসই উন্নয়ন অর্জনে শিক্ষা খাতে রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ, গবেষণা ও নীতি প্রণয়ন জরুরি -অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন ডা. সিনথিয়া আলম ত্বকচর্চার নতুন দিগন্তের পথপ্রদর্শক কানাডায় নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য নীতিগত সহায়তা ও সরকারি সহযোগিতা নিশ্চিত করছি -আরিফুর রহমান, P.Eng. ৩৯তম ফোবানা সম্মেলনের প্রচারে নিউইয়র্ক সফরে হোস্ট কমিটি শুরু হলো ঢাকা ক্লাব প্রেসিডেন্ট কাপ স্নুকার টুর্নামেন্ট-২০২৫ তানিয়া আফরিন পেলেন আন্তর্জাতিক মর্যাদাপূর্ণ ‘সাউথ এশিয়ান লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থার উদ্যোগে ইফতার মাহফিল ও নারী-শিশু নির্যাতন বিরোধী আলোচনা সভা অদম্য নারী পুরস্কার তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এম মুরশিদ উপস্থিত ছিলেন। BAMGLADESHI AMERICAN COMMUNITY CHANGEMAKERS দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা পুনরুজ্জীবিত করতে একমত ড. ইউনূস ও শাহবাজ শরিফ

মেক্সিকো থেকে বাংলাদেশের ছুটে এসেছেন প্রেমিকা

Reporter Name / ১০০ Time View
Update : বুধবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২১

এম  আব্দুর রাজ্জাক বগুড়া থেকে 

ভাষা সংস্কৃতি ধর্ম-বর্ণের ভেদাভেদ ভুলে সুদূর মেক্সিকো থেকে বাংলাদেশের ছুটে এসেছেন প্রেমিকা। ২০১৯ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচয় ঘটে বাংলাদেশি ছেলে রবিউল ইসলাম রোমনের (২৮) মেক্সিকোর মেয়ে গের্ভিড নাইলি (৩২)। পরিচয় সূত্র ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। রোমন জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার গুগোল দীঘি গ্রামের আলহাজ্ব নজরুল ইসলামের ছেলে।গত রোববার সকালে মেক্সিকো থেকে বাংলাদেশের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান মেক্সিকোর মেয়ে নাইলি। রোমেনের পরিবারের সহায়তায় ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ও কোর্ট ম্যারেজ হয়। ঢাকা জজ কোর্ট মাধ্যমে এক লক্ষ টাকা কাবিনে বিয়ের পর তাকে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসেন পরিবারের

লোকজন। পারিবারিক সূত্র জানায়, মেক্সিকোর ক্রিস্টিয়ান পরিবারের জন্ম হয় নাইলির। মেক্সিকোর ইউনিভার্সিটি থেকে পড়াশোনা শেষ করে বর্তমানে বিজনেস করেন। তার পিতা একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী।২০১৯ সালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। রবিউলের বাবা নজরুল ইসলাম জানান, পরিবারের সবাই মিলে বিমানবন্দরে গিয়ে নাইলি কে গ্রহণ করেছে। রবিউল বলেন, আড়াই বছর ধরে তাদের প্রেমের সম্পর্ক। তিনি মেক্সিকোতে যাওয়ার অনেক চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। অবশেষে করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে মিস নাইলি টুরিস্ট ভিসায় চলে আসেন। পগুল দিঘি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জানান, তারা জজ কোট মাধ্যমে কোর্ট ম্যারেজ করে গ্রামের বাড়িতে ছেলের বাড়িতে এসেছে। বর্তমানে তারা খুবই সুখী ও আনন্দিত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category