লন্ডন থেকে হাবিব রহমান যুক্তরাস্ট্রের বিশিস্ট শেফ, খলিল বিরিয়ানী হাউসের স্বত্বাধিকারী শেফ খলিলুর রহমান বৃটিশ কারী এ্যাওয়ার্ড ২০২২ পেয়েছেন। ১৮ তম এই আয়োজনের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের বাইরে কোন শেফ প্রথম এই এ্যাওয়ার্ড লাভকরলেন। দুই সহস্রাধিক আমন্ত্রিত অতিথি, অনেক এম.পি, বিবিসি সহ অসংখ্য মুখধারার সাংবাদিকের উপস্থিতিতে আজ সোমবার ২৮ নভেম্বর সন্ধ্যায় শেফ খলিলের হাতে এ্যাওয়ার্ডটি তুলে দেন বৃটিশ কারী এ্যাওয়ার্ডের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম এনাম আলীর ছেলে , প্রতিষ্ঠানের ডাইরেক্টর জেফরি আলী।
মর্যাদাপূর্ণ এই অনুষ্ঠানটি উপস্থাপনা করেন জেমস বন্ড ছবির অভিনেতা এবং এ্যাওয়ার্ড উইনিং কমেডিয়ান এবং লেখক এইচ ডেনিস।
এ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে বিচারকের দ্বায়িত্ব পালন করেন স্পাইস বিজন্যাস পত্রিকার সম্পাদক এবং মেয়র ক্লিভ উড ব্রিজ,টেলিভিশন প্রেজেন্টার, লেখক ও সাংবাদিক জেলি কম্পটন, বিজন্যাস স্কিল ট্রেনার জেরোমি সাইমন,ক্রিয়েটিভ এজেন্সী আই টু আই মিডিয়ার ম্যানেজিং ডাইরেক্টর সিমুস গহিগান ও টিভি ব্যক্তিত্ব সু গ্রীণ।
উল্লেখ্য শেফ খলিলুর রহমান এ বছরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট এর বাইডেনের এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড লাভ করেন।
ব্যস্ততার কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পেরে বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋসি সুনাক রেকর্ডেড বক্তব্যপাঠান যা উপস্থিত অতিথিদের শোনানো হয়।
অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে লন্ডনে বাংলাদেশের হাই কমিশনার সৈয়দা মুনা তাসনিম সহ অনেক বৃটিশ সেলিব্রেটি উপস্থিত ছিলেন।
বৃটিশ কারী ইন্ড্রাস্ট্রির ইতিহাসে সবচেয়ে জমকালো ,বর্ণাড্য এবং বৃহৎ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় এই বৃটিশ কারী এ্যাওয়ার্ড। ২৮ নভেম্বর ‘সোমবার সন্ধ্যায় দ্য এভালুশন লন্ডনে’ জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তার হাতে এই অ্যাওয়ার্ড তুলে দেওয়া হয়।
কারি ইন্ড্রাস্ট্রির অস্কার খ্যাত এই বৃটিশ কারি এওয়ার্ডের সূচনা হয়েছিলো এনাম আলীর হাত দিয়ে অভিজাত হোটেল গ্রোজভেনার হাউসে ২০০৫ সালে। জমকালো বর্ণাঢ্য আয়োজন, সেলিব্রেটি ব্যক্তিত্ব, বৃটিশ রাজনীতি এবং ব্যবসার প্রভাবশালীদের উপস্থিতি আলাদা একটি স্থানে নিয়ে গেছে বৃটিশ কারি এওয়ার্ডকে। এতে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরুন, লেবার লিডার, হোম সেক্রেটারি উপস্থিত হয়েছেন একাধিকবার। মন্ত্রী, এমপি, মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার প্রভাবশালী সম্পাদক, সাংবাদিক, ডিরেক্টররা এবং কমিউনিটি মিডিয়া ও সমাজের বিশিষ্টজনের উপস্থিতিও ছিলো নিয়মিত। লিজেন্ডারী সাংবাদিক ট্রেভেল ম্যাকডোনালড থেকে শুরু করে হো ওয়ান্ট টু বি এ মিলিয়নিয়ার খ্যাত ক্রিস টারেনসহ-সেরা সেলিব্রেটিরা থেকেছেন অনুষ্ঠানের উপস্থাপনায়। বৃটিশ ক্যালেন্ডারের অন্যতম সেরা ইভেন্ট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এই আয়োজন।
এ বছর মার্চ মাসে এনাম আলী মৃত্যু বরণ করেন। তাঁকে ছাড়াই এবারের অযাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বৃটিশ কারী এ্যাওয়ার্ড চালু হবার পর থেকে বিশ্বমানের এই অনুষ্ঠানটি প্রযোজনার দ্বায়িত্বে রয়েছেন এনাম আলী এম বিইর এর সুযোগ্য কন্যা জাস্টিন আলী। সার্বিক সহযোগীতায় রয়েছেন এনাম আলীর যোগ্য উত্তরসূরী তাঁর ছেলে জেফরি আলী।
অনুষ্ঠানে শেফ খলিলের ব্যবসায়িক কর্মকান্ডের একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়।
এ্যাওয়াড অনুষ্ঠানের প্রবর্তক মরহুম এনাম আলী স্মরণে ১মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে একচি সুদৃশ্য স্মরনিকা প্রকাশ করা হয়। আমন্ত্রিত অতিথিদের সকলকে ব্লাক টাই ডিনারে আপ্যায়ন করা হয়।
শেফ খলিলের জন্য ছিলো অন্য রকম সম্মান
অনুষ্ঠান স্থলে যাবার জন্য গেট উইক হিলটনে শেফ খলিল ও তার সফর সঙ্গীদের জন্য আয়োজকদের পক্ষ থেকে গাড়ী পাঠিয়ে দেয়া হয়। অনুষ্ঠান স্থলে পৌছালে তিনি ও তার সঙ্গীদের দেয়া হয় ভি আই পি মর্যাদা । সবার হাতে ভি আই পি ব্যান্ড পেরিয়ে দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে মঞ্চের সামনে প্রথম টেবিলে তাদের বসার ব্যবস্থা করা হয়।
লন্ডনের মেয়র সাদিক খাঁনের শুভেচ্ছা :
বৃটিশ কারী এ্যাওয়ার্ডে যারা পুরস্কারের জন্য নমিনেশান পেয়েছেন লন্ডনের মেয়র সাদিক খান তাদের সবাইকে শুভেচ্ছা জানান।
শেফ খলিলের সাথে ছবি তুলার জন্য অতিথিদের ভীড় :
অনুষ্ঠানে এ্যাওয়ার্ডের জন্য নমিনেশন প্রাপ্তদের কর্মকান্ডের উপর ভিডিও প্রদর্শন করা হয়। বিচারকদের রায়ে শেফ খলিলের পুরস্কার প্রদানের পর তার সাথে ছবি তুলার জন্য অতিথিরা ভীড় করতে থাকেন এবং কাকে শুভেচ্ছা জানান।
শুভেচ্ছা জ্ঞাপন :
স্কটিশ পার্লামেন্টের সদস্য এবং সংস্কৃতি বিষয়ক ছায়া মন্ত্রী ফয়সল চৌধুরি, টাওয়ার হ্যামলেটের মেয়র লুৎফুর রহমান, এবং বৃটেনের প্রথম বাংলা সাপ্তাহিক দেশ সম্পাদক এবং লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক তাইছির মাহমুদ শেফ খলিলের অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তিতে তাকে শুভেচ্ছা জানান এবং তার সাথে ফটো সেশনে অংশ নেন।==
‘ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শেফ খলিলুর রহমান
নিউইয়র্কে ‘ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ড-২০২২’ পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শেফ খলিলুর রহমান। যুক্তরাজ্যের বাইরে এই প্রথম কোনো শেফ এই অ্যাওয়ার্ড পেলেন। স্থানীয় সময় সোমবার (২৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ‘দ্য এভালুশন লন্ডনে’ জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দুই সহস্রাধিক আমন্ত্রিত অতিথির উপস্থিতিতে শেফ খলিলের হাতে অ্যাওয়ার্ডটি তুলে দেন ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ডের প্রতিষ্ঠাতা মরহুম এনাম আলীর ছেলে জেফরি আলী।
শেফ খলিলুর রহমান চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ডও অর্জন করেন। ব্যস্ততার কারণে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে না পেরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক রেকর্ডে বক্তব্য পাঠান, যা উপস্থিত অতিথিদের শোনানো হয়। অনুষ্ঠানে লন্ডনে বাংলাদেশের হাই কমিশনার সাঈদা মুনা তাসনিম এবং বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ সেলিব্রেটি উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিটিশ কারি ইন্ডাস্ট্রির ইতিহাসে সবচেয়ে জমকালো, বর্ণাঢ্য এবং বৃহৎ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় এই ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ড।
কারি ইন্ডাস্ট্রির অস্কার খ্যাত এই ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ডের সূচনা হয়েছিল এনাম আলীর হাত দিয়ে অভিজাত হোটেল গ্রোজভেনার হাউসে ২০০৫ সালে। জমকালো বর্ণাঢ্য আয়োজন, সেলিব্রেটি ব্যক্তিত্ব, ব্রিটিশ রাজনীতি এবং ব্যবসার প্রভাবশালীদের উপস্থিতি আলাদা একটি স্থানে নিয়ে গেছে ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ডকে। এতে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন, লেবার লিডার, হোম সেক্রেটারি উপস্থিত হয়েছেন একাধিকবার। মন্ত্রী, এমপি, মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার প্রভাবশালী সম্পাদক, সাংবাদিক, ডিরেক্টররা এবং কমিউনিটি মিডিয়া ও সমাজের বিশিষ্টজনের উপস্থিতিও ছিলেন নিয়মিত।
লিজেন্ডারি সাংবাদিক ট্রাভেল ম্যাকডোনাল্ড থেকে শুরু করে হো ওয়ান্ট টু বি এ মিলিয়নিয়ার খ্যাত ক্রিস টারেনসহ সেরা সেলিব্রেটিরা থেকেছেন অনুষ্ঠানের উপস্থাপনায়। ব্রিটিশ ক্যালেন্ডারের অন্যতম সেরা ইভেন্ট হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে এই আয়োজন। এ বছর মার্চ মাসে এনাম আলী মৃত্যুবরণ করেন। তাকে ছাড়াই এবারের অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ব্রিটিশ কারি অ্যাওয়ার্ড চালু হবার পর থেকে বিশ্বমানের এই অনুষ্ঠানটি প্রযোজনার দায়িত্বে রয়েছেন এনাম আলী এমবিইর এর সুযোগ্য কন্যা জাস্টিন আলী। সার্বিক সহযোগিতায় রয়েছেন এনাম আলীর যোগ্য উত্তরসূরী তার ছেলে জেফরি আলী।