• শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ খবর
Irwin casino зеркало – Рабочие зеркало на сегодня Ирвин казино Играть слоты гараж бесплатно Ирвин Казино Основные понятия политики конфиденциальности в казино Аркада, требования к клиентам и условия идентификации. Играть бесплатно в Misery Mining на Аркада Казино Онлайн казино Аркада. Зеркало казино Arkada. Личный кабинет, регистрация, игровые автоматы Arkada casino зеркало – Рабочие зеркало на сегодня Аркада казино Банда казино рабочее зеркало Банда Казино – как начать играть? Banda casino официальный сайт: бонусы, игровые автоматы в казино Банда Как Вывести Деньги Драгон Мани? Казино Драгон Мани Зеркало Банда Казино – официальный сайт Банда казино онлайн Общий обзор Банда Казино Отзывы Банда Казино – Мнения и Отклики от Реальных Игроков Banda Casino Обзор популярных игр в Banda Casino: Зеркало Банда Казино | Halostar Marketing Kometa casino официальный сайт: бонусы, игровые автоматы в казино Комета Казино Комета официальный сайт онлайн. Зеркало казино Kometa. Личный кабинет, вход, регистрация Как получить бонусы в Комета Казино? Онлайн Казино Банда. Зеркало Казино Banda. Личный Кабинет, Регистрация, Игровые Автоматы Банда Казино Мобильная Версия Официальный Сайт Banda Casino Банда Казино Мобильная Версия Официальный Сайт Banda Casino Banda Casino Зеркало – Рабочие Зеркало На Сегодня Банда Казино Онлайн Казино Банда. Зеркало Казино Banda. Личный Кабинет, Регистрация, Игровые Автоматы Банда Казино – Вход На Сайт, Личный Кабинет, Бонусы За Регистрацию, Лучшие Слоты На Деньги И Бесплатно В Демо-Режиме Banda Casino Зеркало – Рабочие Зеркало На Сегодня Банда Казино Банда Казино Мобильная Версия Официальный Сайт Banda Casino Играй В Уникальном Стиле: Комета Казино Ждет Тебя! Комета Казино Мобильная Версия Официальный Сайт Kometa Casino Онлайн Казино Комета. Зеркало Казино Kometa. Личный Кабинет, Регистрация, Игровые Автоматы Kometa Casino Зеркало ᐈ Вход На Официальный Сайт Комета Казино Игровые автоматы бесплатно лягушка Комета Казино Los excelentes aplicaciones de tragaperras por Casino 1xslot recursos positivo sobre 2024 Slottica Casino Avis Best Online Slots Casino Hierbei ganz Microgaming Spielautomaten 150 Chancen Ultra Hold And Spin für nüsse online zum besten geben! Steam Tower Slot Review 2024 Incl No Deposit Gratification 10 Greatest Online Casinos Throughout Canada For Actual Money In 2024 How Much Do On Line Casino Hosts Make? Earnings And Bonuses How To Open A Casino: Some Sort Of Detailed Six-steps Guide 10 Greatest Online Casinos Throughout Canada For Actual Money In 2024 How Much Do On Line Casino Hosts Make? Earnings And Bonuses How To Start A Web Casino: Costs, Permit, Games And More

সমাজে কমছে সহিষ্ণুতা, বাড়ছে ধর্মের প্রভাব : অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন

সমীর কুমার দে, জার্মান বেতার ডয়চে ভেলে, ঢাকা / ৫৫ ভিউ
আপডেট সময়: মঙ্গলবার, ৭ জুন, ২০২২

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কি অতীতে ভালো ছিল? দিন দিন কি এটা কমছে? ভারতীয় উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের পেছনে ইংরেজদের দায়ী করা হয়। আসলে তাদের ভূমিকা কতটুকু? রাজনীতি বা সমাজের অসহিষ্ণুতাও এর জন্য দায়ী?
এসব বিষয় নিয়ে জার্মান বেতার ডয়চে ভেলের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেছেন লেখক, গবেষক অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন।
প্রশ্ন : বলা হয়, ব্র্রিটিশরা আসার আগে ভারতীয় উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ভালো ছিল। বিষয়টি কি আসলে এমন?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : আমার মনে হয় বিষয়টি ঠিক নয়। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং দীর্ঘদিনের গবেষণার ফলে মনে হয়েছে, আমরা যদি ধর্মের মধ্যে থাকি এবং ধর্মে বিশ্বাসী হই তাহলে অপর ধর্মের প্রতি আমার কিছুতেই আস্থা আসবে না।

অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন

লেখক  ওগবেষক

প্রশ্ন : ইংরেজরাই এই উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করেছে, আপনি কী মনে করেন?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : এই বিষয়ে আমার দীর্ঘ গবেষণা আছে তা নয়। ইংরেজরা চেষ্টা করেছে বিভেদ আনতে। সব শাসকেরাই বিভেদ আনার চেষ্টা করেছেন। শুধু ইংরেজরাই এটা করেছে তা নয়। আমরা যদি ৫০০-৬০০ বছরের ইতিহাস দেখি, রাজার ধর্ম নির্ভর করেছে সম্পর্কটা কি হবে? রাজা বা সম্রাট যিনিই হোক তিনি সহনশীল হলে সম্পর্ক এক রকম থেকেছে, আবার তিনি যদি সহনশীল না থাকেন তাহলে সম্পর্ক অন্যরকম হয়েছে। আমরা যদি ভারতের দিকে দেখি বা অন্য দেশগুলোতে দেখি শাসনক্ষমতায় যিনি থাকেন তার দৃষ্টিভঙ্গিই নির্ভর করে সম্পর্ক কী হবে।
প্রশ্ন : বর্তমানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিয়ে বহু নেতিবাচক ঘটনা ঘটছে, এটা কেন?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : আমি মনে করি, সব সময়ই ঘটেছে। আমি সব সময় বলি, সংখ্যালঘু সব সময় সংখ্যালঘু। বাংলাদেশে যারা সংখ্যালঘু তারা সংখ্যালঘু, আবার ভারতে যারা সংখ্যালঘু তারা সংখ্যালঘু। পৃথিবীর সব দেশে সংখ্যালঘুদের একই অবস্থা। যতই আমরা বলি ইউরোপে সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব আছে, কিন্তু তারা দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক। সেটা আমি নিজে গিয়েও দেখেছি। বিভিন্ন দেশে বিষয়টি হয়েছে। আমাদের এখানে এগুলো বেশি করে সামনে আসছে প্রযুক্তির কারণে। আগে প্রযুক্তির এত বিস্তার না থাকায় আমরা জানতে পারতাম না। কিন্তু কিছু না কিছু ঘটনা সব সময় ঘটেছে এবং এটা ঘটতে থাকবে।
প্রশ্ন : সাম্প্রদায়িক সংঘাত বাড়ার পেছনে রাজনীতি নাকি সমাজের অসহিষ্ণুতা দায়ী?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : দুটোই দায়ী। একটা হলো দৃষ্টিভঙ্গি। শেখ হাসিনা যখন ক্ষমতায় আছেন তিনি জঙ্গি দমন করেছেন। জঙ্গিবাদের সঙ্গে সাম্প্রদায়িকতা জড়িত। মৌলবাদকে কিছুুটা সীমিত করতে পেরেছেন। এবং তার একটা অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি আছে। সে জন্য কোনো না কোনো ক্ষেত্রে বিচার হচ্ছে। বা ঘটনাটার দ্রুত নিষ্পত্তি হচ্ছে। আমি যদি আগের আমলগুলো ধরি, তখন তো সাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই করা হয়েছে। তখন কিন্তু আরও অনেক ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো কিন্তু আমরা আনি না। আমাকে বিএনপি আমলে ২০০১ সালে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তখন কি খুব সম্প্রীতি ছিল? ছিল না। আমরা দ্রুত ভুলে যাই। আমার মনে হচ্ছে, সামাজিক সহিষ্ণুতা অনেক কমে যাচ্ছে। ধর্মের প্রভাব বাড়ছে। এর জন্য অনেকাংশে দায়ী হচ্ছে প্রযুক্তি।
প্রশ্ন : পশ্চিমা বিশ্বকে আমরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উদাহরণ মনে করি। কিন্তু সেখানেও তো অনেক রাজনীতিবিদ ধর্মীয় । বিদ্বেষমূলক কথা বলছেন। তাহলে কি বিশ্বব্যাপী এখন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের পথে?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : পাশ্চাত্যে কিন্তু ধর্মের চেয়ে বর্ণ বিদ্বেষটা বেশি। ধর্ম তো কাজ করেই। মুসলমান হলে সেখানে সবাই সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখে। এটা একেক সময় একেকটা দৃষ্টিভঙ্গির কারণে হয়েছে। আমরা যদি যুক্তরাষ্ট্রের কথাই বলি, তারা তো আমাদের বিভিন্ন সময় নানা ধরনের পরামর্শ দেয়, তাদের দেশে অবস্থাটা কী? এটা তো ট্রাম্পের আমলে আমরা দেখেছি। আমি মনে করি, ইউরোপে খানিক হলেও বর্ণবিদ্বেষ কম। ধর্মের ক্ষেত্রে এখনও অনেকটা সহনশীলতা বর্তমান। কিন্তু অন্যান্য দেশের ক্ষেত্রে ওইভাবে আমি বলতে পারব কিনা সন্দেহ।
প্রশ্ন : সম্প্রতি আমরা দেখলাম জার্মানিতে ফুটবল ম্যাচ চলাকালে কিছুক্ষণ খেলা বন্ধ রেখে একজন খেলোয়াড়কে ইফতারের সুযোগ দেওয়া হলো। অন্যদিকে সুইডেনে একজন রাজনীতিবিদ কোরআন পোড়োনোর কথা বলছেন। ইউরোপে এরকম দুই ধরনের অবস্থা কেন?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : এগুলো সবসময় হয়েছে। ওই দেশগুলোতে সাধারণত এই ধরনের ঘটনা ঘটে না। কিন্তু উগ্র মৌলবাদ এবং উগ্র ধর্মীয়বাদ এখন তো বিকশিত হচ্ছে। রাজনীতিবিদরাই কিন্তু এটার জন্য অনেকাংশে দায়ী। এই বিষয়গুলো জানা আমাদের জন্য কষ্টসাধ্য ছিল। এখন প্রযুক্তির মাধ্যমে যেভাবে ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে, সব দেশের উচিত ফেসবুক, ইউটিউব যেভাবে বর্ণবিদ্বেষ ছড়াচ্ছে সেটা কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সেটার পথ খোঁজা।
প্রশ্ন : তাহলে কি সামাজিক মাধ্যম সম্প্রীতি বিনষ্টের পেছনে অন্যতম ভূমিকা রাখছে?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : অনেকাংশে দায়ী। আমি এই কথাটা বারবার বলছি। আমাদের দেশে এটা নিয়ন্ত্রণের কোনো সুযোগ আছে কিনা আমি জানি না। এ নিয়ে আমাদের যতটুকু বলা দরকার, লেখা দরকার আমরা করেছি। আমাদের সবসময় বলা হচ্ছে, এটা তাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। নিয়ন্ত্রণে না থাকলে এটা বন্ধ করে দিতে হবে। সবার কাছে মনে হতে পারে, এটা আধুনিকতার বিরোধী কথা। কিন্তু যে প্রযুক্তি আমাদের সমাজে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করে সেটাকে তো আমি রাখতে পারি না। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনি দেখবেন তাদের আদর্শগত বিশাল বাহিনী আছে, তারাই আবার প্রযুক্তির মাধ্যমে এটা ছড়িয়ে দিচ্ছে। বিষয়টা কিন্তু আমরা এড়িয়ে যাচ্ছি।
প্রশ্ন্ন : বর্তমানে বাংলাদেশ ও ভারতে সাম্প্রদায়িক সংঘাত বেশি দেখা যাচ্ছে। হঠাৎ করে কেন এটা বাড়ল?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : যে ভারত আমরা দেখেছি, যে ভারত বিকশিত হবে; কিন্তু সেই ভারত এখন আর নেই। একটি ধর্মরাজ্যে যদি ভারতকে পরিণত করা হয় তাহলে আশপাশের দেশগুলোতে এর বিরূপ প্রতিক্রিয়া অবশ্যই পড়বে। এটা হয়ত ভারতীয় নীতিনির্ধারকেরা সেভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করছেন না। কিন্তু একটা সময় তাদের বিচার করতে হবে। ভারত কখনই পুরোপুরি হিন্দুদের রাষ্ট্র হতে পারবে না, তেমনি বাংলাদেশ কখনও পুরোপুরি মুসলিমদের রাষ্ট্র্র হতে পারবে না। আমাদের সহনশীলতার মাধ্যমে বসবাস করতে হবে। আমাদের এখানে যখন নির্বাচন সামনে আসে তখন একটা অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা হয়। গত দুই সপ্তাহে অনেকগুলো ঘটনা ঘটেছে। এগুলো অনেকখানি বাড়বে। এখন আমরা যদি সচেতন হই তাহলে অনেকখানি হ্রাস করতে পারব। মুন্সীগঞ্জের ক্ষেত্রে আমরা সেখানে গেছি। গতকাল শিক্ষক ক্লাসে ফিরেছেন। ছাত্ররা তাকে স্বাগত জানিয়েছেন। এভাবেই আমাদের ব্যাপারগুলো হ্যান্ডেল করতে হবে।
প্রশ্ন : আমরা কি অনেক বেশি সাম্প্রদায়িক হয়ে যাচ্ছি?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : না, আমরা যা ছিলাম তাই আছি। ধর্মের প্রভাব বাড়ছে, সমাজে অসহিষ্ণুতাও বাড়ছে। এখন আমরা যদি সহিষ্ণুতা আনতে পারি তাহলে যে ঘটনাগুলো ঘটছে সেগুলো হ্রাস পাবে। তবে একেবারেই বন্ধ হবে বলে মনে করি না।
প্রশ্ন : শিক্ষিত মানুষের মধ্যে বর্তমানে অনেক বেশি সাম্প্রদায়িক আচরণ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এর কারণ কি?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : এটা সম্প্রতি, এ কথা ঠিক না। আমি প্রথম যেটা বলেছি, কোনো একটি ধর্মে যদি আপনি থাকেন তাহলে একটা পর্যায় পর্যন্ত আপনি অসাম্প্রদায়িক থাকবেন, তারপরে অসাম্প্রদায়িক থাকাটা অত্যন্ত কষ্টসাধ্য। সাধারণ মানুষের পক্ষে সেটা কঠিন। যারা অত্যন্ত ধর্মভীরু মানুষ তারা অন্য ধর্মকে যে সবসময় সহ্য করতে পারবে সেটাও হয় না। ধর্ম যতদূর থাকবে ধর্মীয় বিষয়গুলোও থাকবে। এটা একেবারে অস্বীকার করার মানে হয় না।
প্রশ্ন : দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে মারামারি হলেই সেটা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট বলে মনে করা হয়। মানুষের মন আধুনিক না হলে সম্প্রীতি কিভাবে রক্ষা হবে?
অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন : আমাদের এখানে আসলে সেভাবে নগরায়িত মন তৈরি হয়নি। আপনি যদি কারও কাছে জিজ্ঞেস করেন আপনার দেশ কোথায়? তিনি বলবেন- নোয়াখালী বা চট্টগ্রাম। বাংলাদেশ বলে না। আমাদের এখানে মিডিয়ার একটা অদ্ভুত দৃষ্টিভঙ্গি আছে। আমি একজনকে বলছিলাম, আপনি লিখছেন একটি হিন্দু মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে বা একটি ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক মেয়ে ধর্ষিত হয়েছে। মুসলমান মেয়েরা কি ধর্ষিত হচ্ছে না? তার চেয়ে বেশি হচ্ছে। মিডিয়া কিন্তু বুঝে, না বুঝে এই কাজগুলো করে। মারামারি তো মুসলমানে মুসলমানে হয়, সেটাকে আমি কি বলব? সাম্প্রদায়িক বলব না অসাম্প্রদায়িক বলব! মারামারি তো মারামারিই। হিন্দুদের জমি দখল হচ্ছে, মুসলমানদের জমি দখল হচ্ছে না? আমার জমি তো কয়েকবার দখল হয়েছে। মুসলমানেরাই করেছে। আপনি কি বলবেন?
-সমীর কুমার দে, জার্মান বেতার ডয়চে ভেলে, ঢাকা


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর