যুবরাজ চৌধুরী
অনেক দিন দেখা করতে যাবো কিন্তু ব্যাটে বলে মিলাতে পারছিলাম না।
গত তিন দিন অনেক চেষ্টা করে গতকাল সন্ধ্যায় আমি এবং বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের সাবেক সফল ও সুনাম ধন্য সেক্রেটারি আবদুল আউয়াল চৌধুরী সহ একান্ত ব্যক্তিগত কারনে দেখা করতে গিয়েছিলাম।
করোনা ভাইরাস বা কোভিড-১৯ চলাকালে বিজয়করা সহ কিছু এলাকায় গত রমজানের ঈদের সময় আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব বাংলাদেশের উদ্যোগে গরিব ও অসহায় পরিবারের মধ্যে ঈদ উপহার সামগ্রী ও নগদ টাকা বিতরণ অনুষ্ঠানে গিয়ে আমাদের সবাই কে উৎসাহিত করেছিলেন।
তখন আমি ওনাকে বলে ছিলাম মামা রেডিও তেহরান তথা আইআরআইবি ফ্যান ক্লাব বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আপনার জন্য অতি সামান্য একটা উপহার আছে।
আমি চট্টগ্রাম গিয়ে আপনাকে উপহার টা পৌঁছিয়ে দিবো।
অনেক দিন পরে হলেও আজ উপহার টি ওনার হাতে তুলে দিতে পেরে ভালো লাগছে।
তিনি ও আমাকে এবং আউয়াল ভাইকে অতি মূল্যবান একটি কবিতার বই দিয়েছেন।
কবিতার বই টি লিখেছেন ওনার আপন বড় ভাই
কবি জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী (বাদল)মামা।
আমি অবশ্যই আমাকে দেওয়া কবিতার বইটি আমার আরেক প্রিয়জন জনাব মোঃ রেজাউল করিম।
পুলিশ পরিদর্শক ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ চট্টগ্রাম -০৩ ওনাকে উপহার হিসেবে দিয়ে দিয়েছি।
যেহেতু আমি আগামী শনি অথবা রবি বার আবারো ওনার সাথে দেখা করতে যাবো।
ইনশা আল্লাহ তখন আর এক কপি সংগ্রহ করবো।
আমি এতক্ষন ওনি /তিনি বলে যাচ্ছি ওনি হলেন আমার একজন প্রিয় ব্যাক্তি আমাদের পরিবারের সকলের প্রিয়জন এবং বিজয়করার কৃতি সন্তান বর্তমানে তিনি বিশিষ্ট আইনজীবী এবং চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট,
পিপি (দুদক)চট্টগ্রাম।
এবং অতিরিক্ত দায়িত্ব পেয়েছেন পিপি (দুদক)হিসেবে কক্সবাজার জেলার।
পাশাপাশি
তিনি জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ চট্টগ্রামের উপদেষ্টা হিসেবে ওনার উপরে অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন করছেন।
তিনি হলেন আমার মামা
জনাব
অ্যাডভোকেট মুজিবুর রহমান চৌধুরী।আল্লাহ ওনাকে ও ওনার পরিবারের সবাইকে ভালো ও নিরাপদে রাখুন।